বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫৯ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
বিজেপিতে ক্ষোভ, মোদি-শাহের দিকে অভিযোগের আঙুল

বিজেপিতে ক্ষোভ, মোদি-শাহের দিকে অভিযোগের আঙুল

বিদেশ ডেস্ক ॥ ‘এ বার, ২০০ পার’ স্লোগান নিয়ে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচনে অংশ নিয়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। তবে নির্বাচনের ভোট গণনার প্রাথমিক ফলাফলে সেই স্লোগানের বদলে বিজেপি কার্যত ১০০ আসন পার হওয়া নিয়ে ভাবছে। আর এমন পরিস্থিতির জন্য দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব তথা নরেন্দ্র মোদি ও অমিত শাহের দিকে আঙুল তোলা শুরু করে দিয়েছেন বিজেপির রাজ্য নেতাদের একাংশ। নির্দিষ্ট করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নাম করে আঙুল না তুললেও বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতাদের ইঙ্গিত স্পষ্ট। পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির এক শীর্ষ নেতার ভাষায়, ‘সেনাপতি হয়েছিলেন যারা, জিতলে তারা কৃতিত্ব নিতেন। এখন হারের দায়ও তাদের নিতে হবে।’ ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, প্রথম থেকেই পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনের দায়িত্ব রাজ্যের হাত থেকে নিয়ে নেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। কোন এলাকায় দল কেমন অবস্থায় রয়েছে তা দেখতে ৫ জন কেন্দ্রীয় নেতার হাতে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপরে কী কী না করেছে বিজেপি! ২৯৪টি আসনে আলাদা আলাদা কর্মসূচি ছিল তাদের। কৃষক সুরক্ষা যাত্রা থেকে কৃষকদের সঙ্গে ‘একসঙ্গে বসে খাবার খাওয়ার’ মতো কর্মসূচির পর কর্মসূচি পরিচালনা করেছে বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এই সব কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে রাজ্যে সাংগঠনিক কাজে জোর দেওয়া যায়নি বলে সেই সময়েই বিজেপির অনেক নেতা অভিযোগ তুলেছিলেন। তারা বলেছিলেন, ‘আমরা জিতলে রাজ্যের সংগঠনের জোরেই জিতব। আর হারলে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের কর্মকাণ্ডের জন্য।’ রোববার নির্বাচনি ফলাফলের প্রাথমিক ধারণা সামনে আসার পরপরই সেই নেতারা আরও স্পষ্ট করে সেসব অভিযোগ তুলছেন। রাজ্য বিজেপির এক শীর্ষ নেতা বলছেন, ‘জেলায় জেলায় অন্য রাজ্য থেকে আসা পর্যবেক্ষকরা স্থানীয় নেতৃত্বের প্রতি অবিশ্বাস দেখিয়েছেন। বাংলার রাজনীতি সম্পর্কে ধারণা না থাকলেও নিজেদের রাজ্যের অভিজ্ঞতা বাংলায় প্রয়োগ করতে চেয়েছেন। বারবার বলেও কাজ হয়নি। যে ফল হতে চলেছে তাতে এটা স্পষ্ট যে, সেটা ঠিক হয়নি।’ বিজেপির অভ্যন্তরের পারস্পরিক দোষারোপ এখনও তীব্রভাবে সামনে না এলেও এমন আলোচনাও শুরু হয়েছে যে, অনেক জায়গাতেই দলের পুরোনো নেতা, কর্মীদের ওপরে ভরসা না রেখে অনভিজ্ঞদের অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। অবশ্য এসব অভিযোগের দায় এড়ানো বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য একটু কঠিনই বটে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com